আওয়ামীলীগের আমলে নাহিদ ডিবির হারুনের বিশ্বস্থ ব্যক্তি হিসেবে পরিচিত |
শীর্ষ ইয়াবা ডন নাহিদ’র পরিবারের বিরুদ্ধে প্রবীণ শিক্ষকের পরিবারকে মিথ্যা মামলায় ফাঁসানোর অভিযোগ
মহেশখালীতে ভূমি বিরোধের জেরে 'সাজানো' হামলা: প্রবীণ শিক্ষকের পরিবারকে মিথ্যা মামলায় ফাঁসানোর অভিযোগ
নৌবাহিনীর সদস্যের বিরুদ্ধে সামাজিক মাধ্যমে অপপ্রচার; অভিযুক্তদের হুমকিতে জীবননাশের শঙ্কায় ভুক্তভোগীরা
বার্তা পরিবেশক:
কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার বড়ডেইল এলাকায় বসতভিটার সীমানা বিরোধকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে হামলার মিথ্যা নাটক সাজিয়ে মামলায় ফাঁসানোর চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে। একইসঙ্গে, ভুক্তভোগী পরিবারের নৌবাহিনীতে কর্মরত এক সদস্যের নামে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্য ছড়িয়ে হয়রানির অভিযোগও উঠেছে। এই ঘটনায় স্থানীয় শিক্ষক পরিবারটি এখন চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে।
ভুক্তভোগী শাফায়াত হোসাইন বড় মহেশখালী ইউনিয়নের বড়ডেইল এলাকার প্রবীণ শিক্ষক মাওলানা আব্দুল কুদ্দুসের ছেলে এবং পেশায় স্থানীয় একটি মাদ্রাসার শিক্ষক। অভিযোগের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছেন একই এলাকার বাসিন্দা ও তার চাচা নাছির উদ্দিন ওরফে ডাইলা এবং তার সহযোগী চক্র।
জমির বিরোধ থেকে হামলা ও হয়রানির সূত্রপাত
ভুক্তভোগী পরিবার ও স্থানীয়দের অভিযোগ, প্রবীণ শিক্ষক মাওলানা আব্দুল কুদ্দুস ও নাছির উদ্দিন ওরফে ডাইলার পরিবারের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বসতভিটার সীমানা নিয়ে বিরোধ চলছিল, যা বর্তমানে আদালতে বিচারাধীন। এই বিরোধের জের ধরেই উভয় পরিবারের মধ্যে প্রায়শই বিবাদ লেগেই থাকত।
গত ১১ জুন সকালে পূর্ব বিরোধের জেরে নাছির উদ্দিন ও তার লোকজন আব্দুল কুদ্দুসের বসতভিটার কিছু অংশ দখলের উদ্দেশ্যে সীমানা খুঁটি সরিয়ে নতুন করে ঘেরা-বেড়া স্থাপন করে। এতে আব্দুল কুদ্দুসের ছেলে শাফায়াত হোসাইন বাধা দিলে প্রতিপক্ষের নাছির উদ্দিন ডাইলা ও তার ছেলে মাসুদ মোহাম্মদ সুমন তাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ ও হুমকি-ধমকি দেয়। এ ঘটনায় শাফায়াত হোসাইন বিচলিত হয়ে ওইদিন বিকালেই মহেশখালী থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন।
মিথ্যা হামলার নাটক
শাফায়াত হোসাইন অভিযোগ করেন, গত ১২ জুন সকালে স্থানীয় মক্তবে শিক্ষার্থীদের পড়িয়ে বাড়ি ফেরার পথে নাছির উদ্দিন ও তার ছেলে সুমন লাঠিসোটা নিয়ে তার উপর হামলে পড়ে। এক পর্যায়ে শাফায়াতকে মাটিতে ফেলে শরীর চেপে ধরে। ধস্তাধস্তির সময় শাফায়াত প্রাণ বাঁচাতে দৌঁড়ে পালিয়ে গেলে নাছির উদ্দিন দা হাতে তাকে ধাওয়া করে। ধাওয়ার এক পর্যায়ে হোঁচট খেয়ে নাছির উদ্দিন নিজেই মাটিতে পড়ে যান এবং হাতে ও মাথায় আঘাত পান।
এরপরই মাসুদ মোহাম্মদ সুমন তার ভগ্নিপতি ও যুবদল নেতা সাকিবুল আমজাদ সোয়াইবকে মোবাইল ফোনে তাদের উপর হামলার মিথ্যা তথ্য দেয়। খবর পেয়ে সোয়াইব আগ্নেয়াস্ত্র, ধারালো দা ও লাঠিসোটা নিয়ে দলবলসহ ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। তারা সংঘবদ্ধ হয়ে শাফায়াতের বাড়িতে ইট-পাথর ছোড়ে এবং বসতঘরে ভাঙচুরের চেষ্টা চালিয়ে ভীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করে। এতে আতঙ্কিত হয়ে শাফায়াতের বৃদ্ধ মা স্থানীয় নৌ-কন্টিনজেন্টে ফোন করে ঘটনাটি অবহিত করেন। খবর পেয়ে নৌবাহিনীর সদস্যদের একটি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছালে হামলাকারীরা পালিয়ে আত্মগোপন করে। পরে নৌবাহিনীর সদস্যরা স্থানীয় ইউপি সদস্য নুরুল ইসলামকে ডেকে এনে ঘটনার ব্যাপারে খোঁজ খবর নিয়ে মিমাংসা করে দেওয়ার পরামর্শ দেন।

নাছির উদ্দীন ডাইলা যার বিরুদ্ধে ঘটনার মিথ্যে মামলার চেষ্টার অভিযোগ রয়েছে
মিমাংসার পরেও মিথ্যা মামলার অপচেষ্টা ও অনলাইন কুৎসা
শাফায়াত জানান, পূর্ববর্তী অভিযোগের তদন্তে সেদিনই ঘটনাস্থলে আসেন সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) উত্তম বড়ুয়া। এসময় ইউপি সদস্য নুরুল ইসলাম ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে সীমানার ঘেরা ছয় ইঞ্চি সরিয়ে পূর্বের জায়গায় স্থাপন করা হয়। সীমানা বিরোধ নিয়ে আদালতে মামলা থাকায় রায় না হওয়া পর্যন্ত কোন ধরনের বাড়াবাড়ি না করতে উভয়পক্ষকে নির্দেশনা দিয়ে মুচলেকা নেওয়া হয়।
তবে শাফায়াতের অভিযোগ, এখন ঘটনাকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করতে প্রতিপক্ষের লোকজন তাদের উপর হামলার মিথ্যা অভিযোগ এনে মামলা দায়ের করার অপচেষ্টা চালাচ্ছেন। শুধু তাই নয়, নৌবাহিনীতে কর্মরত শাফায়াতের ছোট ভাই ফখরুল হোসাইনের বিরুদ্ধেও প্রতিপক্ষের লোকজন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে কুৎসা রটিয়ে ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করছে। যুবদল নেতা সাকিবুল আমজাদ সোয়াইব ও 'ভিন্ন পাঠক' নামের ফেসবুক পেইজের মালিক আরিফুর রহমান প্রতিনিয়ত শাফায়াত, তার ছোট ভাই ফখরুল হোসাইন এবং বাবা আব্দুল কুদ্দুসসহ পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে কুরুচিপূর্ণ, মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্য দিয়ে অপপ্রচার চালাচ্ছে। ভুক্তভোগী শাফায়াত অভিযোগ করেন, প্রতিপক্ষের পরিবারের সদস্যরা মাদক ব্যবসা সহ নানা অপরাধে জড়িত এবং কালো টাকার মালিক। তাদের প্রতিনিয়ত হুমকি-ধমকিতে শাফায়াত ও তার পরিবারের সদস্যরা জীবননাশের আশঙ্কা করছেন।
পুলিশের বক্তব্য ও অভিযুক্তদের নীরবতা
ঘটনার ব্যাপারে মহেশখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মঞ্জুরুল হক জানান, মূলত বসতভিটার সীমানা বিরোধ নিয়ে দুইপক্ষের মধ্যে এই ঘটনা ঘটেছে। এ নিয়ে আদালতে একটি মামলা বিচারাধীন। ঘটনার ব্যাপারে শাফায়াত হোসাইন থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন। অভিযোগটি তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে তিনি নিশ্চিত করেন।
তবে, এসব গুরুতর অভিযোগের বিষয়ে অভিযুক্ত পক্ষের কারও বক্তব্য তাৎক্ষণিকভাবে পাওয়া যায়নি।
উল্লেখ্য যে, দেশের শীর্ষ ইয়াবা ব্যবসায়ীর তালিকায় ২০২৩ সালের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের খসড়া তালিকায় জসিম উদ্দিন নাহিদের নাম ছিলো। এর আগেও কয়েকবার তার নাম আসার পরেও ডিবি হারুনের ব্যবসায়িক পার্টনার হওয়ায় ও তার সাথে গভীর সম্পর্ক থাকায়, তার নাম তালিকা থেকে বাদ দেয়। পরে ২০২৩ সালের খসড়া তালিকা থেকে তার নাম বাদ দিতে প্রশাসনের উপর চাপ সৃষ্টি করেছিল ডিবি হারুন।কক্সবাজার সহ সারাদেশের ইয়াবা ব্যবসায়ীদের তালিকায় নাহিদ ও আর কয়েকজন ব্যবসায়ীক বন্ধুর নামও রয়েছে
মহেশখালীতে ভূমি বিরোধের জেরে 'সাজানো' হামলা: প্রবীণ শিক্ষকের পরিবারকে মিথ্যা মামলায় ফাঁসানোর অভিযোগ
নৌবাহিনীর সদস্যের বিরুদ্ধে সামাজিক মাধ্যমে অপপ্রচার; অভিযুক্তদের হুমকিতে জীবননাশের শঙ্কায় ভুক্তভোগীরা
বার্তা পরিবেশক:
কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার বড়ডেইল এলাকায় বসতভিটার সীমানা বিরোধকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে হামলার মিথ্যা নাটক সাজিয়ে মামলায় ফাঁসানোর চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে। একইসঙ্গে, ভুক্তভোগী পরিবারের নৌবাহিনীতে কর্মরত এক সদস্যের নামে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্য ছড়িয়ে হয়রানির অভিযোগও উঠেছে। এই ঘটনায় স্থানীয় শিক্ষক পরিবারটি এখন চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে।
ভুক্তভোগী শাফায়াত হোসাইন বড় মহেশখালী ইউনিয়নের বড়ডেইল এলাকার প্রবীণ শিক্ষক মাওলানা আব্দুল কুদ্দুসের ছেলে এবং পেশায় স্থানীয় একটি মাদ্রাসার শিক্ষক। অভিযোগের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছেন একই এলাকার বাসিন্দা ও তার চাচা নাছির উদ্দিন ওরফে ডাইলা এবং তার সহযোগী চক্র।
জমির বিরোধ থেকে হামলা ও হয়রানির সূত্রপাত
ভুক্তভোগী পরিবার ও স্থানীয়দের অভিযোগ, প্রবীণ শিক্ষক মাওলানা আব্দুল কুদ্দুস ও নাছির উদ্দিন ওরফে ডাইলার পরিবারের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বসতভিটার সীমানা নিয়ে বিরোধ চলছিল, যা বর্তমানে আদালতে বিচারাধীন। এই বিরোধের জের ধরেই উভয় পরিবারের মধ্যে প্রায়শই বিবাদ লেগেই থাকত।
গত ১১ জুন সকালে পূর্ব বিরোধের জেরে নাছির উদ্দিন ও তার লোকজন আব্দুল কুদ্দুসের বসতভিটার কিছু অংশ দখলের উদ্দেশ্যে সীমানা খুঁটি সরিয়ে নতুন করে ঘেরা-বেড়া স্থাপন করে। এতে আব্দুল কুদ্দুসের ছেলে শাফায়াত হোসাইন বাধা দিলে প্রতিপক্ষের নাছির উদ্দিন ডাইলা ও তার ছেলে মাসুদ মোহাম্মদ সুমন তাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ ও হুমকি-ধমকি দেয়। এ ঘটনায় শাফায়াত হোসাইন বিচলিত হয়ে ওইদিন বিকালেই মহেশখালী থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন।
দেশের শীর্ষ ইয়াবা ব্যবসায়ীর তালিকায় ২০২৩ সালের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের খসড়া তালিকায় জসিম উদ্দিন নাহিদের ভাই মাসুদ মোহাম্মদ সুমন |
মিথ্যা হামলার নাটক
শাফায়াত হোসাইন অভিযোগ করেন, গত ১২ জুন সকালে স্থানীয় মক্তবে শিক্ষার্থীদের পড়িয়ে বাড়ি ফেরার পথে নাছির উদ্দিন ও তার ছেলে সুমন লাঠিসোটা নিয়ে তার উপর হামলে পড়ে। এক পর্যায়ে শাফায়াতকে মাটিতে ফেলে শরীর চেপে ধরে। ধস্তাধস্তির সময় শাফায়াত প্রাণ বাঁচাতে দৌঁড়ে পালিয়ে গেলে নাছির উদ্দিন দা হাতে তাকে ধাওয়া করে। ধাওয়ার এক পর্যায়ে হোঁচট খেয়ে নাছির উদ্দিন নিজেই মাটিতে পড়ে যান এবং হাতে ও মাথায় আঘাত পান।
এরপরই মাসুদ মোহাম্মদ সুমন তার ভগ্নিপতি ও যুবদল নেতা সাকিবুল আমজাদ সোয়াইবকে মোবাইল ফোনে তাদের উপর হামলার মিথ্যা তথ্য দেয়। খবর পেয়ে সোয়াইব আগ্নেয়াস্ত্র, ধারালো দা ও লাঠিসোটা নিয়ে দলবলসহ ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। তারা সংঘবদ্ধ হয়ে শাফায়াতের বাড়িতে ইট-পাথর ছোড়ে এবং বসতঘরে ভাঙচুরের চেষ্টা চালিয়ে ভীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করে। এতে আতঙ্কিত হয়ে শাফায়াতের বৃদ্ধ মা স্থানীয় নৌ-কন্টিনজেন্টে ফোন করে ঘটনাটি অবহিত করেন। খবর পেয়ে নৌবাহিনীর সদস্যদের একটি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছালে হামলাকারীরা পালিয়ে আত্মগোপন করে। পরে নৌবাহিনীর সদস্যরা স্থানীয় ইউপি সদস্য নুরুল ইসলামকে ডেকে এনে ঘটনার ব্যাপারে খোঁজ খবর নিয়ে মিমাংসা করে দেওয়ার পরামর্শ দেন।
নাছির উদ্দীন ডাইলা যার বিরুদ্ধে ঘটনার মিথ্যে মামলার চেষ্টার অভিযোগ রয়েছে
মিমাংসার পরেও মিথ্যা মামলার অপচেষ্টা ও অনলাইন কুৎসা
শাফায়াত জানান, পূর্ববর্তী অভিযোগের তদন্তে সেদিনই ঘটনাস্থলে আসেন সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) উত্তম বড়ুয়া। এসময় ইউপি সদস্য নুরুল ইসলাম ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে সীমানার ঘেরা ছয় ইঞ্চি সরিয়ে পূর্বের জায়গায় স্থাপন করা হয়। সীমানা বিরোধ নিয়ে আদালতে মামলা থাকায় রায় না হওয়া পর্যন্ত কোন ধরনের বাড়াবাড়ি না করতে উভয়পক্ষকে নির্দেশনা দিয়ে মুচলেকা নেওয়া হয়।
তবে শাফায়াতের অভিযোগ, এখন ঘটনাকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করতে প্রতিপক্ষের লোকজন তাদের উপর হামলার মিথ্যা অভিযোগ এনে মামলা দায়ের করার অপচেষ্টা চালাচ্ছেন। শুধু তাই নয়, নৌবাহিনীতে কর্মরত শাফায়াতের ছোট ভাই ফখরুল হোসাইনের বিরুদ্ধেও প্রতিপক্ষের লোকজন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে কুৎসা রটিয়ে ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করছে। যুবদল নেতা সাকিবুল আমজাদ সোয়াইব ও 'ভিন্ন পাঠক' নামের ফেসবুক পেইজের মালিক আরিফুর রহমান প্রতিনিয়ত শাফায়াত, তার ছোট ভাই ফখরুল হোসাইন এবং বাবা আব্দুল কুদ্দুসসহ পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে কুরুচিপূর্ণ, মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্য দিয়ে অপপ্রচার চালাচ্ছে। ভুক্তভোগী শাফায়াত অভিযোগ করেন, প্রতিপক্ষের পরিবারের সদস্যরা মাদক ব্যবসা সহ নানা অপরাধে জড়িত এবং কালো টাকার মালিক। তাদের প্রতিনিয়ত হুমকি-ধমকিতে শাফায়াত ও তার পরিবারের সদস্যরা জীবননাশের আশঙ্কা করছেন।
পুলিশের বক্তব্য ও অভিযুক্তদের নীরবতা
ঘটনার ব্যাপারে মহেশখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মঞ্জুরুল হক জানান, মূলত বসতভিটার সীমানা বিরোধ নিয়ে দুইপক্ষের মধ্যে এই ঘটনা ঘটেছে। এ নিয়ে আদালতে একটি মামলা বিচারাধীন। ঘটনার ব্যাপারে শাফায়াত হোসাইন থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন। অভিযোগটি তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে তিনি নিশ্চিত করেন।
তবে, এসব গুরুতর অভিযোগের বিষয়ে অভিযুক্ত পক্ষের কারও বক্তব্য তাৎক্ষণিকভাবে পাওয়া যায়নি।
উল্লেখ্য যে, দেশের শীর্ষ ইয়াবা ব্যবসায়ীর তালিকায় ২০২৩ সালের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের খসড়া তালিকায় জসিম উদ্দিন নাহিদের নাম ছিলো। এর আগেও কয়েকবার তার নাম আসার পরেও ডিবি হারুনের ব্যবসায়িক পার্টনার হওয়ায় ও তার সাথে গভীর সম্পর্ক থাকায়, তার নাম তালিকা থেকে বাদ দেয়। পরে ২০২৩ সালের খসড়া তালিকা থেকে তার নাম বাদ দিতে প্রশাসনের উপর চাপ সৃষ্টি করেছিল ডিবি হারুন।কক্সবাজার সহ সারাদেশের ইয়াবা ব্যবসায়ীদের তালিকায় নাহিদ ও আর কয়েকজন ব্যবসায়ীক বন্ধুর নামও রয়েছে
0 মন্তব্যসমূহ